Header Ads

http://www.teentoy.in/

বিয়ের দু সপ্তাহ আগে আমার হবু বউকে চুদলাম

বিয়ের দু সপ্তাহ আগে আমার হবু বউকে চুদলাম

চাকরি পাওয়ার মাস দুয়েকের মধ্যে মায়ের অনুরোধে মামাতো দিদি আমার জন্য একটি মেয়ের সন্ধান দিলো। মা বাবা আর আমি এবং মামাতো দিদি একসাথে দেখতে গেলাম। প্রথম দর্শনে তিনজনেরই পছন্দ হল। সামনের মাসে মেয়ের ১৮ বছর পূর্ণ হবে। সেইমতো বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য সামনের সপ্তাহে মেয়ের বাবা-মা কে আসতে বলা হল। দেনা-পাওনার কথা তুলতেই বাবা পরিষ্কার জানিয়ে দিল ও নিয়ে আলোচনা করলে আমরা অন্য কিছু ভাবতে বাধ্য হব। যাইহোক, দুই পরিবারের সহমতের ভিত্তিতে আমাদের বিয়ের দিন ঠিক হল।
এবার আসল কথায় আসি। বিয়ের দুসপ্তাহ আগে মেয়ের কাকীমা আমাকে ফোন করে বললো, তুলি(আমার হবু বউয়ের ডাকনাম, ভালোনাম শ্রীপর্ণা)  আমার এখানে এসেছে। আমি আর তোমার কাকু তোমাদের বিয়ের নেমতন্ন করতে বের হব। রাজু(তুলির খুড়তুতো ভাই, ক্লাস সিক্সে পড়ে) বাড়িতে থাকবে। তুমি এসে তোমার হবু স্ত্রীর সাথে গল্প করতে পারো। আমি সম্মতি জানালাম। সেইমতো বিকেলে ওদের বাড়িতে গেলাম।
http://www.teentoy.in/
আমি আর তুলি ওর কাকার বেডরুমে গেলাম। তুলি দরজা বন্ধ করে AC চালিয়ে দিলো। তুলির একটু বর্ণনা দি। ফিগার ৩৪-৩০-৩৪। স্তন 34A সাইজ(ব্রা ও ব্লাউজের মাপ এটাই পাঠিয়েছিল)। নিটোল স্তন। উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। স্তনের মতন নিটোল উঁচু নিতম্ব(bum)। Figure-এর সঙ্গে সামঞ্জস্য। গায়ের রং অসম্ভব ফর্সা। সেক্সী গোলাপী ঠোঁট। হাসলে গালে টোল পরে। যেদিন প্রথম দেখতে গিয়েছিলাম সেদিন শাড়ী পড়েছিল। আজ সাদা রঙের পাতলা কুর্তা ও সাদা পাজামা পড়েছে। ভেতরে ব্রা পড়েনি।  কুর্তার উপর থেকে ওর ফর্সা নিটোল স্তনের বাদামি রঙের nipple আর তার চারপাশে হালকা বাদামি বর্ণের বলয় দেখা যাচ্ছে। তুলি আর আমি মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি। কাপড়টা পাতলা হওয়াতে তুলির তলপেটের নিচে ঠিক ওর গুদের উপর কুর্তাটা একটা “V” shape নিয়েছে আর তলপেটের খাঁজ থাকায় “V” shape টা একটা অল্প ফোলা triangular shape নিয়েছে, দেখে মনে হচ্ছে তুলির গুদের উপর কাপড়টা লেপ্টে রয়েছে। হাত দিলেই ওর ফোলা গুদের স্পর্শ পাবো। ওর দিকে তাকিয়ে ভাবছি দুদিন পর ওর এই শরীরটা আমার হবে। কিন্তু আজ ওকে দেখে আমার একটা উত্তেজনা অনুভব করছি। ওকে কাছে টেনে নিয়ে খুব ভালোবাসতে ইচ্ছে করছে। ও কি সেই সুযোগ আজ আমাকে দেবে? জানি না।
আমি ওর দুই কাঁধে আমার হাতদুটো হালকা করে রেখে ওকে জিজ্ঞেস করলাম বল আমার সম্পর্কে তুমি কি জানতে চাও।
তুলি নিচু স্বরে বললো, জানিনা। তুমি বল।
আমি বললাম, আমি খুব ভাল ছেলে, প্রেম করিনা, ভাল চাকরি করি, আমি খুব একটা খারাপ দেখতে না আর……
তুলি জিজ্ঞেস করলো, আর কি?
আমি বললাম না থাক।
তুলি আমার দিকে তাকিয়ে বললো কি না থাক। বল
আমি ভুরু নাচিয়ে বললাম কি হবে শুনে?
বলবে না তো? ঠিক আছে বলার দরকার নেই। বলে তুলি একটা কপট রাগ দেখালো।
আমি ওর চোখের দিকে তাকিয়ে হালকা হেসে, দুহাত দিয়ে ওর গালদুটো আলতো করে ধরে বললাম, যে আমার বউ হয়ে আসছে তাকে সব দিক থেকে অনেক অনেক আদর করবো। তার যা যা ভাল লাগবে, যা করতে ইচ্ছে করবে সে ব্যাপারে সাথ দেব। আমি জানি আমার তুলি ঠিক আমার মতনই।
তুলি জিজ্ঞেস করলো, কিভাবে বুঝলে?
বললাম, আমার মন বলছে।
যদি ঠিক না হয়, তুলি উত্তর দিল।
দেখা যাক্। ভবিষ্যতই সব প্রমাণ করবে।
ভবিষ্যত কি প্রমাণ করবে? তুলির চোখে একটা দুষ্টুমির হাসির ঝিলিক খেলে গেলো।
আমি তুলির গালটা টিপে দিয়ে বললাম, আমার এই মিষ্টি দেখতে বউটা খুব দুষ্টু আর খুব আহ্লাদি। আমি এইরকমই একটা দুষ্টু-মিষ্টি-আহ্লাদি বউ চাইছিলাম। তার সঙ্গে আর একটা জিনিষ চাই আমার বউয়ের কাছ থেকে।
ও জিজ্ঞেস করলো, কি?
আমার দুহাতের তালুতে বউয়ের গালদুটোকে আলতো করে ধরে ওর নাকের সাথে আমার নাকটা ঠেকিয়ে বললাম, বলতে কি?
ও আবার জানতে চাইল, কি?
আমার নাকটা ওর নাকে ঘষতে ঘষতে বললাম, বুঝতে পারছো না আমি আর কি চাই?
ওর ঠোঁটের খুব কাছে আমার ঠোঁট চলে এসেছে। আর দেখলাম ওর নিশ্বাসটা ঘন হয়ে আসছে। ওর ওপরের ঠোঁটটা এবার আমার দুই ঠোঁটের ফাঁকে হালকা করে স্পর্শ করলো। আমি আস্তে করে বললাম, I love you সোনা। যখন এই কথাগুলো বলছিলাম তখন আমার ঠোঁটের নড়াচড়াতে ওর ওপরের ঠোঁটটা আমার ঠোঁটের মাঝখানেতে চেপে বসলো। ওর গরম ঠোঁটের অনুভূতি আমার দুই ঠোঁটে ছড়িয়ে পড়লো।
I love you too-ওর ঠোঁটের কম্পনে আমার সারা শরীরে একটা current flow করে গেল। আর ওর ঠোঁটের ফাঁকে আমার নিচের ঠোঁটটা ঢুকে গেল।
আমার বাঁ হাতটা ওর ঘাড়ের পিছনে রেখে ডান হাত দিয়ে ওর নরম মসৃণ গালে আদর করতে করতে ওর ওপরের ঠোঁট হালকা করে চুষতে শুরু করলাম। ওর ঠোঁট চুষতে চুষতে ওর পিঠে বাঁ হাতটা রেখে আমার দিকে একটু টেনে আনলাম। তুলির নরম স্তনযুগল আমার বুকের উপর চেপে বসলো। আমার বাড়া আস্তে আস্তে গরম হতে শুরু করেছে। তুলি এবার আমার নিচের ঠোঁট চুষতে শুরু করলো। দুজনে দুজনের ঠোঁট চুষতে লাগলাম। এবার আমার ডান হাতটা দিয়ে ওর কোমর জড়িয়ে ধরলাম। আমার শক্ত হতে থাকা বাড়াটা ওর গুদের উপর চেপে বসলো। দুজনে দুজনের ঠোঁট পাগলের মতো চুষতে লাগলাম। আমার জিভটা ওর মুখের ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে ওর জিভ চুষতে লাগলাম। বেশ কিছুক্ষন ধরে ঠোঁট-জিভ চোষাচুষির পর মুখটা বের করে এনে তুলির মাথাটা আমার বুকের উপরে রেখে আদর করতে লাগলাম। তুলিকে আদর করতে করতে ওর গালে নাক ঘষতে লাগলাম আর মাথায় হাত বোলাতে লাগলাম। কিছুক্ষন ওভাবে আদর করার পর তুলিকে পাঁজকোলা করে কোলে তুলে নিয়ে ওর ঠোঁটে চুমু খেলাম। তারপর খাটের উপরে আস্তে করে শুইয়ে দিলাম। এদিকে আমার বাড়া শক্ত হয়ে প্যান্ট ছিঁড়ে বেরিয়ে আসতে চাইছে। তুলি প্যান্টের উপর দিয়ে আমার বাড়াতে হাত বোলাতে লাগলো। আর আমি ওর কুর্তার উপর দিয়ে ওর স্তনে হাত বোলাতে বোলাতে বুকের কাছে বোতামগুলো খুলে দিলাম। তারপর ঘাড়ের তলায় হাত রেখে ওকে খাটের মাঝখানে নিয়ে গেলাম। এবার আমি ওর পাশে শুয়ে ওর স্তনে হাত বোলাতে শুরু করলাম আর দুই স্তনের বোঁটাদুটোতে আঙ্গুল দিয়ে সুরসুরি দিতে লাগলাম। সুরসুরি দিতে না দিতেই বোঁটা দুটো শক্ত আর উঁচু হয়ে গেল। জামার উপর দিয়ে স্তনের বোঁটা দুটো উঁচু হয়ে স্তন দুটোকে দারুন সেক্সী লাগছে। বুকের খোলা অংশের ভেতর দিয়ে আমার ডান হাতটা ঢুকিয়ে দিলাম আর তুলির বাঁ দিকের স্তনটার উপর প্রথমে হাত বোলালাম তারপর কচলাতে শুরু করলাম। তুলির নরম স্তন কচলাতে কচলাতে আমি ডান পা দিয়ে ওর পা ঘষতে লাগলাম আর আমার ঠাটানো বাড়াটা ওর কোমরে থাইয়ে ঘষা খেতে লাগলো। আমার নাক ওর গালে, গলাতে ঘষতে লাগলাম। তুলি যৌন উত্তেজনায় আহহহহহ, উসসসসসস করে শীত্কার দিতে লাগলে। আমি গলা ঘষতে ঘষতে ওর বুকের খোলা অংশে মুখ নিয়ে এসে চুমু খেলাম। এবার ওর শরীরের উপর একটু উঠে ওর বাঁদিকের স্তনের বোঁটাটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। তারসাথে দুহাত দিয়ে দুই স্তন টিপটে লাগলাম। আমার বাড়াটা ওর থাইয়ের ঢাল আর ওর গুদের ঢাল শুরু হওয়ার খাঁজে চেপে বসলো। স্তনের বোঁটা যত চুষছি তত ওর শীত্কার বাড়তে লাগলো। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দুদিকের স্তন মর্দন। এবার আমার বাড়াটা তুলির গুদের উপরে চেপে ধরলাম আর স্তন কচলানোর সাথে সাথে ওর গুদে আমার বাড়াটা ঘষতে লাগলাম। বেশ কিছুক্ষন ওভাবে আদর করার পর তুলিকে পুরো উলঙ্গ করে খাটে শুইয়ে দিয়ে পা দুটো ফাঁক করে ওর নরম মসৃণ ফর্সা গুদ চাটতে লাগলাম। তারপরে গুদের চেড়া অংশে জিভ ঢুকিয়ে দিয়ে চাটলাম। গুদের পুরো চেড়াটা উপর নিচ করে চাটতে লাগলাম। তুলি উত্তেজনায় শীতকারের মাত্রাটা বাড়িয়ে দিল। আমি গুদের খাঁজ চাটতে চাটতে গুদের ফুটোর মধ্যে জিভ ঢুকিয়ে দিয়ে গুদের ভেতরটা চাটতে লাগলাম। তুলি যৌন উত্তেজনার চরম শিখরে পৌঁছে গেছে। আমাকে বললো, প্লিজ, এবার তুমি আমায় চোদো। আর পারছিনা। চুদে আমার গুদ ফাটিয়ে দাও। আমি প্যান্ট খুলে উলঙ্গ হয়ে আমার শক্ত ঠাটানো বাড়াটা তুলির গুদে ঢুকিয়ে দিয়ে ঠাপাতে শুরু করলাম। আমার ঠাপানোর গতি যত বাড়ছে, তুলির শীতকার ততো বাড়ছে। পাশের ঘরে ওর খুড়তুতো ভাই রাজু রয়েছে সে ব্যাপারে আমাদের দুজনের কারোর হুশ নেই। শুধু তুলির গুদে আমার বাড়া গাড়ির ইঞ্জিনের পিষ্টনের মতো উপর-নীচ করছে। এর আগে বেশ কয়েকজনকে আমি চুদেছি।
http://www.teentoy.in/
কিন্তু গুদে যেন যাদু আছে। চোদার এরকম আরাম আমি প্রথম পেলাম। কতক্ষণ ধরে তুলিকে চুদেছি তা বলতে পারবো না। তবে মিনিট পনেরো তো বটেই। মাল বেরিয়ে আসার উপক্রম হতে তুলিকে জিজ্ঞেস করলাম, গুলো ঢালবো? তুলি সন্মতি দিতে একটু পরেই আমার গরম বীর্য তুলির গুদে ঢেলে দিলাম। তুলি চোখ বন্ধ করে আমার গরম টাটকা বীর্যের আরাম নিলো।
চোদাচুদির পর আমরা কিছুক্ষণ জড়াজড়ি করে শুয়ে রইলাম। তারপর উঠে দুজনেই একসঙ্গে attached bathroom-এ গিয়ে পরিষ্কার হলাম। আমি তুলির গুদ পরিষ্কার করে দিলাম। তারপর বেরিয়ে এসে ড্রয়িং রুমে বসলাম। ওর ভাইকে দেখে বুঝলাম সব বুঝেছে।
যাই হোক, সেদিনের চোদার পর প্রায় দু সপ্তাহ বাদে ফুলশয্যার রাতে আবার তুলির গুদ চোদার সুযোগ পেলাম। আজ এই পর্যন্ত। বন্ধুরা কেমন লাগলো লিখে জানিও।

 

1 comment:

Powered by Blogger.